আহিরি আর একটু অপেক্ষা করো তোমার জন্য আরো একটি উপহার অপেক্ষা করছে। আহিরিকে যখন পুলিশ অরেস্ট করে নিয়ে যায় আর সেই সময় একলব্য আহিরিকে দাঁড়িয়ে দাঁড় করিয়ে আহিরির সামনে রাঙার সীতিতে সিদুর পড়িয়ে দেয়। অবাক হয়ে যায় সবাই।
এমনটাই দেখবে বন্ধুরা। তাই বিস্তারিত জানতে ছোট্ট একটি লাইক দিয়ে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে দেখার অনুরোধ থাকবে। গল্পের শুরুতেই দেখা যাবে রাঙা বাড়ির আশেপাশে পুলিশকে দাঁড় করিয়ে রেখেছে। আর বলছে আমি যখন বলব তখন তোরা বাড়ির ভিতরে চলে আসবি। এদিকে রাঙার কথাগুলো শুনতে পেয়ে যায় বর্মা। বর এসে বলে এই রাঙা তুই কি প্ল্যান করছিস বলতো? ওদিকে একলব্য বিয়ে মন্ডপে ওদের ওদের সাত পাক ঘোড়াও হয়ে গেছে। এখন ওদের শুভ দৃষ্টি হবে।
আর তুই এখন এখানে কারো সঙ্গে কথা বলছিস? কি চলছে তোর মনে বলতো? আর তখনই রাঙা বলে, বড় মা তুই আমার উপর এতটা ভরসা করেছিস। আর একটু ভরসা কর। দেখবি এই বিয়েটা হবে না। আমি বললাম তো তোকে। আমি তোকে ভরসা দিচ্ছি। তুই ঘরে গিয়ে বসে থাক। ছেলের বিয়েটা তো মাকে দেখতে হয় না। তাই তুই ঘরে গিয়ে বসে থাক। যখন ফিল্ম টু শুরু হবে তখন টুস করে তুই বাইরে চলে আসবি। সব ফিল্ম না তোর চোখের সামনেই হবে। এদেখা যাবে একলব্য আর আহিরের দুজনের সাতপাক ঘোরা চলছে। আর তখনই একলব্যর বাবা খুবই চিন্তা করছে আর বলছে কি হচ্ছে বলতো পাঞ্চালী?
রাঙা কোথায়? রাঙা এখনো আসছে না কেন? এদিকে সার্থক বলে এই কি হচ্ছে বলতো বড় বৌদি? মানে এই পাঞ্চালী বাবা ওরা কি কুটকুট করে কথা বলছে আর তখনই বৃন্দা বলে ছাড়ো তো ওসব কথা আরে আগে বিয়েটা দেখো বিয়েটা কি সুন্দরভাবে হয়ে যাচ্ছে সেটা দেখতে পাচ্ছ তো এদিকে আহিরির শুভ দৃষ্টি হবে কিছুতেই আহি পানপাতা সরাচ্ছে না মুখ থেকে আর তখনই আহির মা বলে এই আহি এবার পানপাতাটা মুখ থেকে সরা তোর বরের মুখটদেখ আর সেই সময় তখন পঞ্চালি ও অংকুর সবাই মিলে খুব চিন্তা করছে যে এখনো রাঙা কেন আসছে না শুভদৃষ্টি হয়ে যাচ্ছে এদিকে একলভ্য কিছুতেই আহর দিকে তাকাতে পারছে না। বারবার করে রাঙার কথা মনে পড়ছে।
আর সেই সময় সত্যজিত চলে আসে। সত্যজিত এসে বলে দাঁড়াও এই বিয়ে এখানেই থামাও। আর এ কথা শুনে চমকে ওঠে একলব্য। একলব্য বলে সত্যজিত সত্যজিত স্যার আপনি এখানে আর তখনই সত্যজিত বলে হ্যাঁ আমাকে তো এখানে আসতেই হতো।
আমি না আসলে কি করে হবে বলুন তো? এই বিয়েটা হবে না। আর এ কথা শুনে চমকে উঠে একলব্যর বাবা। এক একলব্বার বাবা বলে কি হয়েবলুন তো অফিসার? অফিসার বলে এই বিয়েটা হবে না। আর তখনই আহির বাবা বলে মানে এই বিয়েটা হবে না মানে এই বিয়েটা হবে না কেন? আর এই বিয়েটা হবে না সেটা আপনি বলার কে? এদিকে আহিরি তো প্রচন্ড ভয় পেয়ে যায়। ভয়ে কি করবে কিছুই বুঝতে পারছে না। এদিকে তখন অদিতি অদিতি পাঞ্চালীকে বলে কোথায় গেল? কোথায় গেল? রাঙা রাঙা কেন এখানে আসছে না? অফিসার চলে আসছে। রাঙা আসছে না।
ওদিকে রাঙা বর্মার হাত ধরে বিয়ে মন্ডপের দিকে আসতে থাকে। ওদিকে সার্থক বলে অফিসার আপনাকে কিছু প্রশ্ন করা হচ্ছে। আপনি বলার কে যে বিয়েটা হবে না ওদের ডিভোর্স হয়ে গেছে তাহলে বিয়েটা হবে না কেন আর তখনই তখনই বলতে থাকে অফিসার হ্যাঁ বিয়েটা হবে না কারণ ডিভোর্সটাই তো হয়নি আর এ কথা শুনে সার্থক ভয় পেয়ে যায় সার্থক বলে জানো তো বড় বৌদি এই ভয়টাই পাচ্ছিলাম তার মানে রাঙা আমাদের ফাসানোর জন্যই এই কাজটা করেছে আর তখনই একলব্য বলে হ্যাঁ ডিভোর্সটা হয়নি ডিভোর্সটা না হলে বিয়েটা হবে কি করে এদিকে একলব্য বলে বাবা আমি তো কিছু বুঝতে পারছি না কি হচ্ছে অফিসার কি বলছে এসব আমার সঙ্গে তো রাঙার ডিভোর্স হয়ে গেছে। কিন্তু অফিসার বলছে ডিভোর্স হচ্ছে না। রাঙ্গা কি এসব কিছু
জানে? রাঙ্গা জানবে কি করে? রাঙ্গা তো এখানে উপস্থিত নেই। তাহলে অফিসার একটু খোলাসা করে বলুন কি হয়েছে? একলব্যর বাবা বলে আসলে আমি তো কিছু জানি না। কি করে বলব তোকে বলতো?
আর অফিসার বলে হ্যাঁ এ বিয়েটা হবে না। কেননা আপনাদের ডিভোর্স হয়নি। আর তখনই একলব্য বলে আমি তো সাইন করে দিয়েছি। আর সেই সময় অফিসার বলে সাইনটা কি আদৌ ঠিক হয়েছে? মানে রাঙ্গামতির সাইনটা কি আদৌ ঠিক হয়েছে? হয়নি তো সেখানেই তো গন্ডগোল রয়েছে। সেজন্য ডিভোর্সটা হয়নি। তাই বিয়েটাও হবে না। আর এ কথা শুনে চমকে ওঠে আহিরি। আহিরি তো ভয় পেয়ে যায়। আর সেই সময় আহিরিরবাবা চিৎকার করে বলতে থাকে কি ব্যাপার? কি ব্যাপার? আপনারা তো বলেছিলেন যে ডিভোর্সটা হয়ে গেছে।
তাহলে এখন অফিসার কি বলছে যে ডিভোর্স হয়নি? ছেলে খেলা হচ্ছে ছেলে খেলা। এত কিছু করলাম। এখন বলছেন যে বিয়ে হবে না। এটা আমি কিছুতেই মেনে নিব না। ওদিকে আহরির মা বৃন্দার সঙ্গে চিৎকা চাচামেচি করছে। আর বলছে এই বৃন্দা তুমি তো আমাদেরকে বলেছিলে। হ্যাঁ। তুমিই তো আমাদেরকে বলেছিলে যে ডিভোর্সটা হয়ে গেছে। তাহলে এখন অফিসার কি বলছে?
এদিকে অফিসার বলে ডিভোর্সের বিষয়টা আপনাদের সঙ্গে রাঙ্গামতি ক্লিয়ার করবে। আমি এখানে যে জন্য এসেছি আমাকে সেটা বলতে হবে। মানে
আহরি সেনের সঙ্গে আমার কিছু কথা আছে। আহিরি সেন এছাড়াও অনেক অনেক পাপ করেছে। অনেক অন্যায় কাজ করেছে। এ কথা শুনে তখন একলব্য চমকে ওঠে। আহির বাবা বলে মানে কি বলছেন কি আপনি? অফিসার অফিসার বলে হুম। আমি যা বলছি একদম ঠিক বলছি।
এই যে আহিরি আহিরি সেন অনেক পাপ করেছে উনার সমস্ত পাপের ফল আজকে উনি নিজ হাতে পাবে নিজ চোখে দেখতে পাবে উনি রাঙ্গামতির উপরে অনেক অন্যায় অবিচার করেছে রাঙ্গামতিকে মারতে চেয়েছে একবার নয় বারবার করে মারতে চেয়েছে আর এ কথা শুনে চমকে ওঠে আহির বাবা আহির বাবা বলে না আমার মেয়ে এ কাজ করতে পারে না আর সেই সময়ে অফিসার বলে করত পারে নাকি বলছেন আপনার মেয়ে শুধু আহিরিকেই রাঙাকেই মারতে চায়নি হিরে পাচারের সঙ্গেও আপনার মেয়ে জড়িত আর এ কথা শুনে তো বৃন্দা মনে মনে বলে এসব কথা তো আমিও জানি অফিসার যে সমস্ত এলিগেশন গুলো আহিরির বিরুদ্ধে এনেছে সেসব তো আমি জানি
তাহলে মানে এসব এ সমস্তটা কি রাঙার প্ল্যান এদিকে আহিরির মা বলে অফিসার আপনি এসব কি বলছেন আমার মেয়ে কেন কাউকে মারতে যাবে আমার মেয়ে এত বড় অন্যায় কাজ কখনোই করতে পারে না কখনোই না আপনি ভুল করছেন কোথাও আহিরির বাবা বলে অফিসার হ্যাঁ আপনার কোথাও ভুল হচ্ছে অফিসার তখন বলে আপনি আপনার মেয়েকে জিজ্ঞেস করুন না আর ত আহিরির বাবা আহি আহিরির কাছে গিয়ে বলে এই আহিরি বল না তুই রাঙাকে মারার চেষ্টা করেছিলি বল তুই হেরে পাশার গাড়ির সঙ্গে যুক্ত আর তখনই আহিরি বলে না বাবা না আর তখনই আহিরি বাবা বলে
এইতো এই তো আমার মেয়ে না বলেছে আমার মেয়ে এসব কিচ্ছু করতে পারে না আর তখনই অফিসার বলে আপনার মেয়ে করতে পারে কি পারে না সেটা তো একজন বলবে আর সেই সেই সময় চলে আসে রাজেন্দ্রিত বাবু রাজেন্দ্রনাথ বাবুকে দেখে তো ভয় পেয়ে যায় ভয় পেয়ে যায় আহিরি আর তখনই রাজনাথ বাবু আহিরির সমস্ত মুখোশটা খুলে দেয় সবার সামনে আর এদিকে একলব্য মাথা ঘুরতে থাকে। কি হচ্ছে কিছুই বুঝতে পানা একলব্য। একলব্য বলে হিরে পাচার করার সঙ্গে রাঙাকে মারার সম্পর্ক কি? মানে রাঙাকে মারার সম্পর্ক কি? আর তখনই রাঙ্গামতি এসে বলে সেটা তো শুধু রাঙ্গামতিই বলবে।
হ্যারে উড়ান বাবু এটা তো অফিসার বলবে না। এটা বলবে এই রাঙ্গামতি। রাঙ্গামতি তোকে সব প্রমাণ দেখাবে। এই আহি দিদি ঠিক কি আমার সঙ্গে করেছে সবটা আজকে আমি সবার সামনে বলব। এরপর তখন আহিরি আহির সামনে দাড়িয়ে রাঙ্গামতি বলতে থাকে হ্যাঁ বিয়ে করছিস আমার কাছ থেকে উপহারটা নিবি না এই নে তোর উপহার এই বলে হ্যান্ডকাপ সামনে ধরিয়ে দেয় আহিরের আহি তখন ভয় পেয়ে বলতে থাকে এই এই রাঙা তুমি এসব ক বলছো
হ্যাঁ কি বলছো তুমি এ সবটাই তোমার প্ল্যান তাই না তুমি প্ল্যান করে এরকমটা করেছো ওই লোকটার সঙ্গে প্ল্যান করে তুমি আমাকে ফাসাতে চাইছো একলব্য দেখো দেখো ওকে এ বাড়ি থেকে চলে যেতে হবে দেখে ও আমাকে ফাঁসিয়ে দিচ্ছে আমার বিরুদ্ধে এত মিথ্যে এলিগেশন গুলো আনছে তোমার এত বড় সাহস হয় কি করে হ্যাঁ আমি তো ওই লোকটাকে চিনি না হ্যাঁ তুমি এই লোকটাকে কোথা থেকে ধরে এনেছো আমি কিচ্ছু করিনি কিচ্ছু করিনি সবকিছু তুমি করেছ বুঝতে পেরেছো তুমি আমার নামে মিথ্যা এলিগেশন দিচ্ছ একলব্য একলব্য তুমি বিশ্বাস করো আমি এসব কিচ্ছু করিসমস্ত রাঙামতির প্ল্যান রাঙ্গামতি ইচ্ছে করে এ সমস্ত এই সমস্তটা করেছে ওকে তো এই বাড়ি থেকে চলে যেতে হবে
সেই জন্য এরকমটা করেছে তুমি তুমি একবার বলতো আমি কখন হিরে পাচার করতে পারি তোমার সঙ্গে তো আমি কতবার আসলাম গেলাম কত জায়গায় গিয়েছি একবারে কি তোমার সেটা মনে হয়েছে একলব্যষণ আহরের পুরন পুরন অতীতে সমস্ত কথাগুলো মনে করতে থাকে। এদিকে আহিরি চলে যায় বর্মার কাছে আর গিয়ে বলে আন্টি আন্টি তুমি কিছু বলো না বিশ্বাস করো আমি এসব কিচ্ছু করিনি কিচ্ছু করিনি এবার বিন্দার কাছেও যায় বিন্দা বলে আমি
কিছু কি বলবো বলতো আহি আমি কিছু বলপারবো না আহি তখন সার্থকের কাছে গিয়ে বলে দাদা তোমরা তো জানো তাই না তোমরা তো জানো সবকিছু আমি কিচ্ছু করিনি তোমরা একটু বলো না বলো না এ বলে কাঁদতে থাকে এদিকে কেউই কোন কথা বলছে না আর তখন সার্থক বলে এই রাঙা তুই এসব কি বলছিস হ্যাঁ তুই এসব মিথ্যা কথা বলছিস আর তখনই ইয়াকলব্য বলে চুপ করো চুপ করো যা কথা বলবো আমি বলব এই বলে একলব্য রাঙার সামনে দাঁড়ায় রাঙার সামনে দাঁড়িয়ে বলে রাঙা তুমি যেই কথাগুলো বলছো যেই সমস্ত অ্যাললিগেশন গুলো তুমি আহিরের বিরুদ্ধে এনেছো সেই সমস্তটা কি সত্যি আমি জানিনা সেসব সত্যিই কি মিথ্যা তোমার কাছে কি কোন প্রমাণ আছরাঙ্গা বলে আমি জানিরে উড়ান বাবু
তোরা প্রমাণ চাইবি সেই জন্যই তো এতদিন ধরে নাটকট করে গেলাম এরপর রাঙা একলব্যর কাছে সমস্ত কিছু বলে দেয় আর বলে যা কিছু বলেছি সবকিছুর প্রমাণ আমার কাছে আছে। এই আহি দিদি জলের তলাটুতে আমাকে মারার চেষ্টা করেছিল। এই আহি দিদি নিজ মুখে সবটা স্বীকার করেছিল। সেদিন খেলার মাঠেও আমাকে মারার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু আমি ধরে ফেলেছিলাম আমার মুখটা এই আহি দিদি বন্ধ রাখতে বাধ্য করেছিল। আর সেই সমস্ত প্রমাণও আমার কাছে আছে। আর ও তো বারবার করে আমার কাছে স্বীকার করেছে। আর সেটা আমি রেকর্ডও করেছিলাম।
কিন্তু ওই যে আমি বিশ্ করেছিলাম ও সুইসাইড করার অভিনয় করেছে বলে আমি ওকে বিশ্বাস করেছিলাম। ওর হাতে সমস্ত প্রমাণ আমি তুলে দিয়েছিলাম। কিন্তু না আমি সবচেয়ে বড় ভুল এখানেই করেছি। আমি কেন ওর হাতে প্রমাণ তুলে দিলাম? ও যখন প্রমাণটা হাতে পেয়েছে আবারও প্রমাণগুলো সরিয়ে ফেলে আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা শুরু করে দিয়েছে। আর এই যে বড় বৌদি বড় বৌদিকে জিজ্ঞেস কর না। বৌদি তো সবকিছু জানে। কি বড় বৌদি? তুই তো সবকিছু জানিস তাই না? বল না।
আর তখনই বৃন্দা বলে এই এ রাঙা তুমি আমাকে এসবের সঙ্গে জড়াচ্ছ কেন? হ্যা আমি কি করেছি? আর তখনই রাঙা রেযায়। রেগে গিয়ে বলে একদম কথা বলবি না তোরা সবকিছু জানিস তোর কাছে সেই ভিডিওটা ছিল যেই ভিডিওটা আমি সেদিন করেছিলাম তোরা সেটা সরিয়ে ফেলেছিস আর তোর ঘর থেকে সেটা আমি নিয়ে গিয়েছি কি বল সত্যিটা আর তখনই ভয় পেয়ে যায় বৃন্দা এদিকে তখন বৃন্দা বলে না আমি কিছুই জানিনা আর তখনই রাঙ্গামতি বলে তুই যে কিছু করিসনি বা করেছিস সেটা কিন্তু বাড়ির সবাই জানে বুঝতে পেরেছিস মা পাঞ্জাল দিদি সবাই জানে তারপরও অস্বীকার করছিস সে সময় বৃন্দা ভয় পেয়ে যায় এদিকে রাঙ্গামতি বলে আমার সঙ্গে এত বড় বড় অন্যায় করেছিস আহি দিদি আমি তোকে বারবার করে ছেড়ে দিয়েছি কিন্ততোকে সবসময় তো ছাড়া যাবে না তুই আমার অনেক বড় ক্ষতি করে দিয়েছিস রে তাই বারবার তো তোকে ছাড়া যাবে না তোকে তো শাস্তি পেতেই হবে আহির দিদি আর এখনই তোকে শাস্তি পেতে হবে এরপর রাঙা সমস্ত অডিও রেকর্ডার সবার সামনে শোনায় যেখানে আহিরি নিজের কুকর্মের কথা নিজেই স্বীকার করেছে যা শুনে তো কান্নায় ভেঙে পড়ে
একলব্য একলব্য ভাবতেই পারছে না যে আহিরি এত বড় বড় অন্যায় করেছে এরপরও অফিসার বলে এবার এবার তো আমাদের সঙ্গে যেতে দ্বিধা নেই তাই না আহিরি আহিরি তখন চুপ করে থাকে আর বলে একলব্য আমার বিশ্বাস করো একলব্য তখন আহরগালে থাপ্পড় মেরে বলে থাকে অফিসার এক্ষুনি একে এখান থেকে নিয়ে যান আর দাড়াও আহিরি আর একটা জিনিস দেখে যাও আজকে তোমার জন্য আরো একটা উপহার অপেক্ষা করছে এই বলে রাঙার সিতিতে সিদুর পড়িয়ে দেয় একলব্য তো বন্ধুরা কেমন লাগলো আজকের পর্বটি অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে ভুলবে না ধন্যবাদ